Saturday, June 7, 2025
প্রথম পাতাঅর্থনীতিসেমিকন্ডাক্টর খাতে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির লক্ষ্য, সরকারি নীতিসহায়তা...

সেমিকন্ডাক্টর খাতে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির লক্ষ্য, সরকারি নীতিসহায়তা ও প্রণোদনা চায় বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

সেমিকন্ডাক্টর খাতে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির লক্ষ্য, সরকারি নীতিসহায়তা ও প্রণোদনা চায় বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (BSIA) ২০৩০ সালের মধ্যে সেমিকন্ডাক্টর সেবা রপ্তানি থেকে বছরে ১ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্যে সরকারি নীতিগত সহায়তা চেয়েছে।

সম্প্রতি বাণিজ্য উপদেষ্টা এস কে বশির উদ্দিন বরাবর পাঠানো চিঠিতে BSIA সেমিকন্ডাক্টর রপ্তানিতে ২৫% নগদ প্রণোদনা দাবি করে। তারা জানায়, বিশ্ববাজারে টিকে থাকতে এটি জরুরি। অন্যান্য রপ্তানি খাত যেমন পোশাক, আইটি, চামড়া ও চা শিল্প যেভাবে প্রণোদনা পেয়েছে, সেমিকন্ডাক্টর খাতেও তেমন সহায়তা দরকার।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (NBR) পাঠানো আরেক চিঠিতে সংগঠনটি ১২ বছর কর মওকুফ, ১০ বছর ভ্যাট ছাড় এবং যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক ছাড় চেয়েছে। সেই সঙ্গে দ্রুত কাস্টমস ছাড়পত্র ও সেমিকন্ডাক্টর সেলের প্রস্তাব দিয়েছে তারা।

BSIA চায় এই খাতকে ‘অগ্রাধিকার শিল্প’ হিসেবে ঘোষণা করা হোক এবং হাইটেক পার্কের মতো সুবিধা সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানিগুলোকেও দেওয়া হোক।

সংগঠনের সভাপতি এম এ জব্বার বলেন, “আমাদের মেধাবী তরুণ ও উদ্যোক্তা আছে। দরকার শুধু সহায়ক নীতি।”

বর্তমানে দেশে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যেমন UlkaSemi ও Neural Semiconductor চিপ ডিজাইন করছে, যাদের বার্ষিক আয় ১০ মিলিয়নেরও কম। BSIA আশা করছে, এটি আগামী পাঁচ বছরে ১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে।

আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ।

স্টকনাউ/

আরও পড়ুন

1 Comment

Leave a reply

Please enter your comment!
Please enter your name here

সর্বাধিক পঠিত

সর্বশেষ মন্তব্য সমূহ