
নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্যাংকগুলোর মধ্যে গ্রাহকদের আস্থা বাড়ায় গত এক বছরে অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ বেড়ে ৫১ হাজার ৬৯৬ কোটি টাকায় পৌঁছেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকিং খাতে অতিরিক্ত তরল সম্পদ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকায়, যা ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ছিল ১ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা।
যদিও অতিরিক্ত তরল সম্পদ বেড়েছে, তবে অতিরিক্ত নগদের খরচ ২ হাজার ২৯১ কোটি টাকা কমে ১৭ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। ২০২৪ সালের আগস্টে এই পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৮৭১ কোটি টাকা, তবে পরবর্তী ছয় মাসে বেড়ে যায়।
এই অতিরিক্ত তারল্য হিসাব করা হয় ব্যাংকের প্রয়োজনীয় স্ট্যাটরেটরি লিকুইডিটি রেশিও (এসএলআর) ও ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও (সিআরআর) রাখতে।
ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অতিরিক্ত তারল্য বৃদ্ধির ফলে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ কমে গেছে। ব্যাংকগুলো এখন সরকারি সিকিউরিটিজে বেশি বিনিয়োগ করছে, যার কারণে বেসরকারি খাতের ঋণ বৃদ্ধি ৭.২৭ শতাংশে নেমে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ বেড়ে ৩৪.৮৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৩.৪৯ বিলিয়ন ডলার। তবে মূলধনি যন্ত্রপাতির আমদানি ২৭.৬৬ শতাংশ কমেছে।
[…] শেয়ারবাজার সংক্রান্ত আরো একটি গুরুত… […]
[…] শেয়ারবাজার সংক্রান্ত আরো একটি গুরুত… […]
[…] শেয়ারবাজার সংক্রান্ত আরো একটি গুরুত… […]